Thursday, November 4, 2021
Wednesday, November 3, 2021
আধুনিক চক্ষু হাসপাতাল
আবুতোরাব চক্ষু হাসপাতালে পাবেন আধুনিক মেশিনের মাধ্যমে চোখের পাওয়ার মাপার মেশিন।
আবুতোরাব চক্ষু হাসপাতাল,আবুতোরাব দক্ষিণ বাজার, স্কুল রোড়, রুপালী ব্যাংক এর সামনে ২য় তলায়
শীতকালীন বাউলের প্রভাব বিস্তার
বিংশ শতাব্দী'র সংগীতঃ-
~~~~~~~~~~~~~
বিংশ শতাব্দীর গান গুলোতে আবেগ অনুভূতি ছিলো, সমাজ ও দেশের প্রতি সুনিপুণ বার্তা ছিলো, মানুষের আবেগ অনুভূতিগুলো শিল্পীর মিষ্টি কণ্ঠে প্রকাশ পেতো, শ্রোতা ও ভক্ত'রা হৃদয় দিয়ে লুফে নিতো, শ্রোতা'রা গান শুনে এক প্রকার মানসিক ও আত্নীক এনার্জি পেতো, গান যে মনের খোরাক বিংশ শতাব্দীর সাড়াজাগানো গানগুলো না-শুনলে কখন'ই অনুভব করা যাবেনা...।
একবিংশ শতাব্দী'র সংগীতঃ-
~~~~~~~~~~~~~~~~
একবিংশ শতাব্দীর আধুনিক বিশ্বায়নের যুগে গানগুলো আবেগ অনুভূতিহীন, গান যেনো প্রাণ হারিয়েছে! একধরনের উত্তেজনা, লাফালাফি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি বার্তা'তো নেই! আরো অশ্লীল শব্দের ব্যবহার যত্রতত্র, অশালীন ইঙ্গিত সহ যোগ্য নামের অযোগ্য শিল্পী'র কণ্ঠের গান দর্শক হৃদয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়, ফলে দর্শক মহলের বড় একটা অংশ অতৃপ্ত বেদনায় ভোগে, এতে করে আমাদের সমাজ জীবনে, তরুন প্রজন্মের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব দেখা যায়, এবং তীব্র অস্তিরতার সৃষ্টি হয়, যাহা আমাদের জন্যে মোটেই সুখকর নয়! এই অপস্কৃতি'র একটা লাগাম টানা দরকার, অন্তত দেশীয় সংস্কৃতি,লোক সংগীত, লালন সংগীত ও বাউল সংগীত সহ ভাটিয়ারী, জারি, সারি ও আঞ্চলিক মা ও মাটির গান গুলোকে বাঁচিয়ে রাখার তাগিদে...।
(ভালোবাসা দেশীয় সংস্কৃতি ও দেশীয় সংগীত)
Wednesday, October 27, 2021
আরিফ ভাইয়ের মার্কা কি ভ্যান গাড়ি
সৎ যোগ্য আরিফ ভাই আমরা সবাই তাকে চাই, আরিফ ভাইয়ের তুলনা কারো সাথে মিলে না, আরিফ ভাইয়ের মার্কারে কত সুন্দর লাগেরে, ১১ তারিখ সারাদিন ভ্যান গাড়ী মার্কায় ভোট দিন। আরিফ ভাইকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে ৫নং ওয়ার্ড এর জনগনের সেবা করার সুযোগ দিন। *****আরিফ ভাইয়ের মার্কা কি ড্যান গাড়ি
Tuesday, October 26, 2021
নিরিবিলি স্থানে ফুচকা খান আরামে
ফুচকা খেলে সারবে নানা রোগ!
চোখের সামনে তেঁতুলপানি ভরা ফুচকা দেখলে কেউ আর লোভ সামলাতে পারে না। সব বয়েসের মানুষই এই খাবার খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। তবে অনেকেই ফুচকা খেতে ভালোবাসলেও প্রাণ ভরে খেতে ভয় পান। ফুচকা খাওয়া শরীরের পক্ষে ভালো নাকি খারাপ? এমন প্রশ্ন অনেকেরই। কিন্তু জানেন কি এই ফুচকা খেলে মিলবে কত সমস্যার সমাধান?ফুচকায় অস্বাস্থ্যকর কিছু থাকে না। আলু, ছোলা, মটর, ধনিয়াপাতা, লেবু, কাঁচা মরিচ সবই উপকারী। তাই যদি ফুচকা খেতে ইচ্ছে হয়, তাহলে খাওয়া যেতেই পারে। কিন্তু কেন খাবেন ফুচকা?
এতকাল তো কেবল ভালোবেসেই ফুচকা খেয়েছেন। এবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফুচকা খেলে শরীর থেকে উধাও হবে একাধিক রোগ!
তাই শরীর ভালো রাখতে সপ্তাহে ২ দিন খেতেই পারেন ফুচকা। তবে অবশ্যই সেই টকপানি। আর তাতে মিলবে অনেক সমস্যার সমাধান।
হজমের গোলমাল
ঘনঘন অম্বলের আশঙ্কা থাকলে আপনার সহায় হতে পারে ফুচকার টকপানি। কারণ এতে তেঁতুল ছাড়াও রয়েছে ধনিয়াপাতা, বিট লবণ, ধনিয়ার গুঁড়া, মরিচ আর লেবু। এই পানি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে!
মেদ ঝরানোর হাতিয়ার
মেদ বেশি হয়ে গেছে বলে ফুচকা খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? আপনার মেদ ঝরানোর হাতিয়ার হতে পারে কিন্তু ফুচকাই! ফুচকার পানিতে থাকা লেবু বা তেঁতুল শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: এলাচ ভেজানো পানি খেলে কী হয়?
সর্দি- কাশির সমস্যা দূর
ঘন-ঘন সর্দি-কাশি জ্বরে ভোগেন? ব্যাকিটিরিয়া জনিত সমস্যার হাত থেকেও নিস্তার মিলবে ফুচকা খেলে। ফুচকার পানিতে যে তেঁতুল ব্যবহার করা হয়, তার বীজে রয়েছে এমন উপাদান, যা ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিহত করতে পারে। ফলে এই ধরনের সংক্রমণ কম হয়।
তবে কোনো জিনিসই বেশি খাওয়া ভালো না। তাই ফুচকাও বেশি খাবেন না। মেপে খান। আর যদি বাইরে বানানো ফুচকা খেতে আপত্তি থাকে, তাহলে এসব উপকরণ দিয়ে ঘরেই তৈরি করে ফেলুন ফুচকা আর টকপানি। মিলবে সমান উপকার।
ব্রেন টিউমার কেন হয় বিস্তারিত পড়ুন
মস্তিষ্কে টিউমার কেন হয়? জানুন লক্ষণ
মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন (মস্তিষ্ক) টিউমার বলা হয়। যখন মাথায় এই টিউমার বৃদ্ধি পায় তখন মস্তিষ্কের ভেতরে চাপ বেড়ে যায় যা মস্তিষ্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সঠিক সময়ে ব্রেন টিউমার চিকিৎসা প্রয়োজন। তবে আগে জানা উচিত ব্রেন টিউমার যে কারণে হয়, এটি কী এবং এর লক্ষণগুলো কী কী।ব্রেন টিউমার যে কারণে হয়:
ব্রেন টিউমার বিভিন্ন কারণের জন্য হতে পারে। ব্রেন টিউমার তখনি হয় যখন মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কোষগুলির ডিএনএ-তে কোনো ত্রুটি থাকে। শরীরের কোষগুলো ক্রমাগত বিভক্ত হয়ে যায় এবং মরে যায়। যার পরিবর্তে অন্য কোষ সৃষ্টি হয়। অনেক ক্ষেত্রে নতুন কোষ সৃষ্টি হয়ে যায় তবে দেখা যায় পুরনো কোষগুলো সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট হয় না। যার ফলে এই কোষগুলো জমাট বেঁধে টিউমারের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেক সময় বংশগত কারণে ব্রেন টিউমার হয়ে থাকে। অর্থাৎ বাবা, মা বা আত্মীয় কারো ব্রেন টিউমার থাকলে।
ব্রেন টিউমার কী:
ব্রেন টিউমার মস্তিষ্কে কোষের সংগ্রহ বা বস্তু। যখন কোষের বৃদ্ধি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় তখন ব্রেন টিউমার সৃষ্টি হয়। ব্রেন টিউমার দুই ধরনের হয়। এক হলো ক্যান্সারযুক্ত অর্থাৎ ম্যালিগন্যান্ট আরেকটি ক্যান্সারহীন অর্থাৎ বিনাইন। ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার বৃদ্ধি পেলে তা মস্তিষ্কের ভেতরে চাপ বাড়িয়ে তোলে। এটা আমাদের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন (মস্তিষ্ক) টিউমার বলা হয়। যখন মাথায় এই টিউমার বৃদ্ধি পায় তখন মস্তিষ্কের ভেতরে চাপ বেড়ে যায় যা মস্তিষ্ককে ক্ষতিগ্রস্থ করে। সঠিক সময়ে ব্রেন টিউমার চিকিৎসা প্রয়োজন। তবে আগে জানা উচিত ব্রেন টিউমার যে কারণে হয়, এটি কী এবং এর লক্ষণগুলো কী কী।
মাথায় টিউমারের কয়েকটি লক্ষণ :
মাথা ব্যথা প্রায় সবার কম-বেশি হয়ে থাকে। তবে সব ধরণের ব্যথা টিউমারের লক্ষণ নয়। ব্রেন টিউমার হলে তীব্র মাথা ব্যথা হয় এবং তা সহ্য ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এই ধরণের মাথা ব্যথা টিউমারের একটি সাধারণ লক্ষণ। ব্রেন টিউমারের মাথা ব্যথা সাধারণত সকালের দিকে হয় এবং পরে তা ক্রমাগত হতে থাকে। এছাড়াও রাতে শোয়ার সময় পর্যন্ত ব্যথা থাকে।
কোনো কারণ ছাড়া বমি হওয়া এবং তীব্র মাথা ব্যথার সঙ্গে বমি ভাব ব্রেন টিউমারের লক্ষণ হতে পারে। কথা বলতে অথবা শুনতে সমস্যা হতে পারে। ব্রেন টিউমার হলে মাথা ঘোরায় যার ফলে পড়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। ব্যক্তির আচরণে পরিবর্তন দেখা যায়। ভুলে যাওয়া ব্রেন টিউমারের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। ঘন ঘন রেডিয়েশন অথবা এক্স-রে নেয়া হলে এই রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ব্রেন টিউমার চিকিৎসা নির্ভর করে টিউমারের আকার, অবস্থান এবং ধরনের ওপর। যেমন, ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমারের সাধারণ চিকিৎসা হলো সার্জারি। এটি ব্রেনের কোনো অংশ ক্ষতি না করে ক্যান্সার অপসারণে সহায়তা করে।
কিছু টিউমার এমন জায়গায় থাকে যেগুলো অপসারণ করা সহজ আবার কিছু এমন জায়গায় অবস্থান করে যেগুলো সরানো কঠিন হয়ে পড়ে। সার্জারিতে কিছু ঝুঁকি রয়েছে, যেমন ইনফেকশন এবং রক্তক্ষরণ। বিনাইন টিউমার অস্ত্রোপচার মাধ্যমে অপসারণ করা হয়।
ছেলেদের ফিটনেস কিভাবে বাড়ে বিস্তারিত পড়তে থাকুন চোখ রাখুন সব সোহাগ মেডিকেল হল
পুরুষের ফিটনেস বাড়ে যেসব খাবারে
স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক খাদ্য। ওজন কমানো সম্প্রতিককালে বড় এক প্রবণতা। যা করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবারকে দূরে ঠেলে দেয় অনেকেই। এতে ওজন হয়ত কমে কিন্তু সুখী দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনে! তাই শরীর ফিট রাখতে কিছু খাবার তালিকায় রাখার পরামর্শ চিকিৎসকদের।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে উপকারী উপাদান থাকা প্রয়োজন। পুরুষের প্রত্যেকদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে টাটকা ফল, সবুজ শাক-সবজি, শস্যদানা, মাংস এবং কম ফ্যাট যুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া দরকার। সব খাবারের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ফল এবং সবজি অবশ্যই খাবারের তালিকায় রাখা দরকার।
একজন পুরুষের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে উপকারী উপাদানের জন্য তালিকায় কিছু খাবার রাখা খুবই জরুরি। তবেই তাদের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে এবং এনার্জির মাত্রাও বাড়ে। তাহলে এবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক কোন খাবার খেলে শক্তি এবং প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে পুরুষের-
কলা
সহজে এবং কম খরচে শরীরে শক্তি বাড়ানোর সব চেয়ে উপযুক্ত খাবার হলো কলা। প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কলা রাখলে পুরুষের মধ্যে শারীরিক ক্ষমতা বাড়ে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। এছাড়াও পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করতে সাহায্য করে কলা। স্বাস্থ্যের আরও অনেক উপকার করে এই ফল।
ডিম
প্রতিটি মানুষের জন্যই ডিম খুবই উপকারী। বিশেষজ্ঞদের কাছে ডিম আদর্শ সুপারফুড। প্রোটিন, আয়রন, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি-তে ভরপুর ডিম রোজকার তালিকায় রাখলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
আরও পড়ুন: অতিরিক্ত চিনিতে হতে পারে মারাত্মক যে সব রোগ
আপেল
আপেল প্রত্যেকের স্বাস্থ্যের জন্যই দারুণ উপকারী। পুরুষের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও একটি করে আপেল প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখা দরকার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি আপেল দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করে।
ব্রকলি
সব সবুজ শাক-সবজির মধ্যে অবশ্যই ব্রকলি রাখা দরকার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায়। ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে উপকারী উপাদান রয়েছে। ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মতো অসুখকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
কিউয়ি ফল
কয়েক বছর ধরে কিউয়ির জনপ্রিয়তা চোখে পড়ার মতো বেড়েছে। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় কিউয়ি স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সঙ্গে শরীরের অন্যান্য ঘাটতি পূরণ করে।